মেয়েদের অর্ধেক জীবন কাটে স্বামী খুজতে খুজতে, আর
বাকি অর্ধেক জীবন কাটে স্বামীকে সন্দেহ করতে করতে।
ছেলেদের অর্ধেক জীবন কাটে ক্রাশ খাইতে খাইতে,
আর বাকি অর্ধেক জীবনও কাটে ক্রাশ খাইতে খাইতে।
--Armaan

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

পর্ন সাইট বন্ধ করা দরকার তবে কে কে পর্ন সাইটে ঢোকে তার তালিকা প্রকাশ করার কথা বলাটা অত্যন্ত হাস্যকর । লোম বাঁছতে কম্বল উজাড়ের অবস্থা আর কি । আমি যে ব্রডব্যান্ড চালাই সেটা শেয়ার্ড আইপি । আবার , আমার ঘরে রাউটার দিয়ে অন্তত ৫ টা ডিভাইসে নেট চলে একই । খুবই হাস্যকর কথা বার্তা এটা আসলে । বাংলাদেশের সমস্যা হলো এক্সপার্টাইজ ছাড়া মানুষ জনকে মন্ত্রানলয়ে বসিয়ে দেয়া হয় । আর মন্ত্রীদের পাশে যারা থাকে বেশির ভাগ হয় চাটুকার টাইপের । মন্ত্রীর কাছে তারা যে তথ্য এনে ধরেন , মন্ত্রীরা সেটার উপর ভিত্তি করে বলে । যাই হোক , একেকবার একেক সিদ্ধান্ত হয় আর হাঁসির রোল উঠে সবার মাঝে ।
Read more

The history behind the phrase 'America First'

In his inaugural address, newly minted President Donald Trump made it clear that his administration will put "America first." In fact, he used the phrase twice. As Los Angeles Times writer Doyle McManus pointed out during the campaign, however, the phrase "America First" has a bit of a loaded history. "Seventy-five years ago, the America First Committee was an isolationist movement that opposed U.S. entry into World War II," McManus writes. He adds that its most famous leader, aviator Charles Lindbergh, argued that Nazi Germany was certain to defeat Britain and that U.S. intervention would be useless. "His followers included more than a few pro-Nazis and anti-Semites," McManus writes. Source: The Los Angels Times
Read more

Do we know about the 404 Error?

Image
Before the beginning of time, when the Internet was still very much under the spell of bare Unix shells and Gopher, before SLIP or PPP became widely used, an ambitious group of young scientists at CERN (Switzerland) started working on what was to become the media revolution of the nineties: the World Wide Web, later to be known as WWW, or simply ‘the Web’. Their aim: to create a database infrastructure that offered open access to data in various formats: mu lti-media. The ultimate goal was clearly to create a protocol that would combine text and pictures and present it as one document, and allow linking to other such documents: hypertext. Because these bright young minds were reluctant to reveal their progress (and setbacks) to the world, they started developing their protocol in a closed environment: CERN’s internal network. Many hours were spend on what later became the world-wide standard for multimedia documents. Using the physical lay-out of CERN’s network a...
Read more